Loading...

Wednesday, August 17, 2011

কাবার চেয়ে দামি

ইসলামের অন্যতম অনিন্দ্য বৈশিষ্ট্য হলো, এখানে একই সঙ্গে আত্মা ও শরীরের সমন্বয় আছে। ইহকাল ও পরকালকে একই সঙ্গে বিবেচনা করা হয় সমান গুরুত্বের সঙ্গে। বরং ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষের পরকালীন সফলতা নির্ভরশীল পার্থিব

জনপ্রতি ফিতরা নির্ধারন-২০১১

এ বছর জনপ্রতি সর্বোচ্চ ফিতরা এক হাজার ৩২০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৫৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে বায়তুল মোকাররমের সভাকক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক সভায় এ বছরের এই ফিতরার পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মাওলানা মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

Thursday, June 2, 2011

লোকনাথ বাবার বাণী-০৭




৬১। মন যা বলে শোন, কিন্তু আত্মবিচার ছেড়ো না। কারণ মনের মতন প্রতারক আর কেউ নেই। মহাপুরুষদের বাক্য, শাস্ত্র বাক্যে শ্রদ্ধাবান না হলে প্রকৃত আত্মবিচার সম্ভব নয়।

৬২। আত্ম-বিশ্লেষণের ধারাটিকে সদাজাগ্রত রাখতে না পারলে, কামগন্ধহীন শুদ্ধ মনের জগতে প্রবেশ করা যায় না। কাম কলুষিত বিক্ষিপ্ত চিত্তে ধ্যান বা সমাধিও সম্ভব নয়।

৬৩। ক্রোধ ভাল, কিন্তু ক্রোধান্ধ হওয়া ভাল নয়।

Sunday, May 29, 2011

বঙ্কিমচন্দ্র–রবীন্দ্রনাথ ধর্মতর্ক



[
বঙ্কিমচন্দ্র এবং রবীন্দ্রনাথ–উভয়েরই ধর্মীয় তৎপরতা ছিল তৎকালীন কোলকাতায়। হিন্দু ধর্ম নিয়ে বঙ্কিমচন্দ্রের কতগুলো প্রস্তাব ছিল এবং সেগুলো তিনি পত্রিকায় (নবজীবন এবং প্রচার) প্রবন্ধ লিখে এবং বই প্রকাশ করে প্রচার করতেন। আর রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ব্রাহ্ম। ব্রাহ্ম ধর্মের মুখপত্র তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা’র একজন সম্পাদক ছিলেন রবীন্দ্রনাথ। এছাড়া তিনি ‘ভারতী’ সম্পাদনা করেছেন।
n3061570391_2088.jpg……….বঙ্কিমচন্দ্র, ১৮৩৮–১৮৯৪
………
এই চারটি পত্রিকায় উভয়ে নিজ নিজ ধর্মমতের পক্ষে লিখেছেন।বঙ্কিমচন্দ্রের জবানিতে জানা যায়, রবীন্দ্রনাথ একটি বক্তৃতা দিয়েছিলেন যার লক্ষ্য ছিল বঙ্কিমচন্দ্র, পরে এটি বাংলা ১২৯১ সালের অগ্রহায়ণ সংখ্যায় প্রকাশিত হয় ‘একটি পুরাতন কথা’  শিরোনামে। এর জবাবে বঙ্কিমচন্দ্র ‘প্রচার’ ১২৯১ অগ্রহায়ণ সংখ্যায় একটি প্রবন্ধ লেখেন ‘আদি ব্রাহ্ম সমাজ ও নব হিন্দু সম্প্রদায়’ নামে। রবীন্দ্রনাথ জবাব দেন ‘ভারতী’র পরবর্তী সংখ্যায় (পৌষ, ১২৯১) ‘কৈফিয়ত’ লিখে। বঙ্কিমচন্দ্র আর জবাব দেননি। ‘আদি ব্রাহ্ম সমাজ ও নব হিন্দু সম্প্রদায়’-এ আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন এ নিয়ে আর লিখবেন না। ফলে কোন প্রকাশিত উত্তর নেই। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘জীবনস্মৃতি’তে এই প্রসঙ্গের উল্লেখ করেছেন।

Wednesday, May 25, 2011

লোকনাথ বাবার বাণী-০৩



  1. ‡Zviv †h cwigvY Kvgbv cwiZ¨vM Ki‡Z cviwe, †Zv‡`i †mB cwigvY myL jvf n‡e| Kvgbvaxb n‡jB †Zv‡`i cÖwZwbqZ `y:L †fvM Ki‡Z n‡e|

লোকনাথ বাবার বাণী-০২



  1. Avwg cvnvo-ce©‡Z Ny‡i †h ab KvgvB K‡i G‡bwQ, Zv Avgvi mšÍvbiv N‡i e‡m Lv‡e|
  2. GB †`ncv‡Zi m‡½ m‡½ me †kl n‡q hv‡e g‡b Kwim bv| Avwg †hgbwU wQjvg †hgb AvwQ,  †Zgwb wPiKvj _vK‡ev|

লোকনাথ বাবার বাণী-০১



 বাবা লোকনাথ একজন সিদ্ধ পুরুষ। তিনি মানবের কল্যাণে অসংখ্য অমৃত 
বাণী দিয়ে গেছেন যা অনুসরণ করলে মানব জাতি শান্তি ও স্বস্তি পাবে, মুক্তির 
পথ তার খুলে যাবে...।
আসুন হৃদয়ে ধারণ করি বাবার অমৃত বাণী।
  1. সত্যের মতো পবিত্র আর কিছুই নেই। সত্যই স্বর্গমনের একমাত্র সোপানস্বরূপ, সন্দেহ নেই।

লোকনাথ বাবার বাণী-০৬




  1. রণে, বনে, জলে, জঙ্গলে যখনই বিপদে পড়বি, আমাকে স্মরণ করবি, আমিই রক্ষা করবো।
  2. অন্ধ সমাজ চোখ থাকতেও অন্ধের মতো চলছে।
  3. এই বিরাট সৃষ্টির মধ্যে এমন কিছু নেই যাকে উপেক্ষা করা চলে বা ছোট ভাবা যায়। প্রতিটি সৃ্ষ্টি বস্তু বা প্রাণী নিজ নিজ স্থলে স্বমহিমায় মহিমান্বিত হয়ে আছে জানবি।
  4. যা মনে আসে তাই করবি, কিন্তু বিচার করবি।

Thursday, May 19, 2011

কনফুসিয়াস, প্রাচিন চায়না দার্শনিক




প্রাচীন চায়না দার্শনিক কনফুসিয়াস এর জীবন কাহীনি ও মানব সভ্রতা নিয়ে তার চিন্তা ভাবনা গুলি নিম্নে আপনাদের শেয়ার করলাম। আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে।

কনফুসিয়াস বলে্ছিলেন: Study the past if you would define the future. যে কথাটার মানে আজও আমরা বুঝিনা।
১/ প্রতিশোধ নিতে যাওয়ার আগে দুটি কবর খুঁড়ো।
২/ সব কিছুরই রয়েছে সৌন্দর্য- কিন্তু, খুব কম লোকই তা দেখতে পায়।
৩/ যারা মিতব্যায়ী নয়- তারা আজ হোক, কাল হোক ভুগবেই।
৪/ অজ্ঞতা হল মনের রাত্রি। যে রাত্রি চন্দ্রশূন্য, নক্ষত্রশূন্য ।
৫/ ভবিষ্যৎকে মুঠোয় নেওয়ার জন্য অতীতকে বিশ্লেষন কর।
এই কথাগুলি কনফুসিয়াসের।
তাঁর জন্ম প্রাচীন চিনে হলেও বিশ্বের মানুষ আজ তাঁকে চেনে মানবসভ্যতার একজন অন্যতম শ্রেষ্ট জ্ঞানী মানুষ হিসেবে। আজও চিন-তাইওয়ান ও হংকং আপামর জনসাধারণ আগস্ট মাসের ২৯ তারিখে এই জ্ঞানী মানুষটির জন্মবার্ষিকী আনন্দ উৎসব সহকারে পালন করে।

আইনস্টাইনের চোখে ধর্ম এবং বিজ্ঞান


আমাদের দেশে শিক্ষার কাছ থেকে বিজ্ঞানকে দূরে ঠেলে রাখার এক আত্মঘাতী প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। দেশে এমনিতেই শিক্ষার হার কম। তার উপর বিজ্ঞান শিক্ষা দিন দিন কমতে কমতে একেবারে তলানীতে এসে ঠেকেছে। শহর কেন্দ্রিক মুষ্টিমেয় কিছু ধনী শিক্ষার্থী ছাড়া বিজ্ঞান নিয়ে কেউ পড়তে চায় না। আর এই ধনীদের বিজ্ঞান পড়ার উদ্দেশ্য ইঞ্জিনিয়ার-ডাক্তার হওয়া। কেউ বিজ্ঞানী হওয়ার জন্য বিজ্ঞান পড়ে না।

গৌতম বুদ্ধের অষ্টমার্গের কথা


অষ্টমার্গপ্রথমঃ সত্য বোধ- অর্থাৎ মন থেকে সকল ভান্তি দূর করতে হবে । উপলব্ধি করতে হবে নিত্য ও অনিত্য বস্তুর মধ্যে প্রভেদ ।
দ্বিতীয়ঃ সংকল্প- সংসারের পার্থিব বন্ধন থেকে মুক্ত হবার আকাঙ্ক্ষা । যা কিছু পরম জ্ঞান তাকে উপলব্ধি করার জন্য থাকবে গভীর আত্ম সংযমের পথ ধরে এগিয়ে চলা ।

লিও টলস্টয়ের দৃষ্টিতে শ্রেষ্ঠ ধর্ম



প্রখ্যাত রুশ সাহিত্যিক ও চিন্তাবিদ লিও টলস্টয় মারা গেছেন ১০১ বছর আগে
১৯১০ সালের ২০ নভেম্বর। "ওয়ার এন্ড পিস" বা "যুদ্ধ ও শান্তি" শীর্ষক
উপন্যাস লিও টলস্টয়কে বিশ্বজোড়া খ্যাতি এনে দেয়। কিন্তু খৃস্ট ধর্মের নামে
 প্রচলিত নানা দিকের সমালোচনা করায় ১৯০১ সালে রাশিয়ার অর্থডক্স গীর্যা
 টলস্টয়কে সমাজচ্যুত বলে ঘোষণা করে এবং এখনও তার বিরুদ্ধে ওই
 ঘোষণা ফিরিয়ে নেয়নি। অন্যদিকে টলস্টয় ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে ভালো
 ধারণা পোষণ করতেন এবং এমনকি তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন বলেও
 শোনা যায়।